This Article Reference: Wikipedia
=================================================================================
English Language Article for World Wide
=================================================================================
Timing[edit]
Main article: Islamic calendar § Astronomical considerations
Traditionally, it is the day (beginning at sunset) of the first sighting of the crescent moon shortly after sunset. If the moon is not observed immediately after the 29th day of the previous lunar month (either because clouds block its view or because the western sky is still too bright when the moon sets), then it is the following day.
History[edit]
Before the advent of Islam in Arabia, there is mention of festivals as well as some others among the Arabs. The Israelites had festivals as well, but as is evident from the Old Testament and other scriptures, these festivals related more to commemorating certain days of their history.
Eid al-Fitr was originated by the Islamic prophet Muhammad. It is observed on the first of the month of Shawwal at the end of the month of Ramadan, during which Muslims undergo a period of fasting.[7]
According to certain traditions, these festivals were initiated in Madinah after the migration of Muhammad from Mecca. Anas reports:
- When the Prophet arrived in Madinah, he found people celebrating two specific days in which they used to entertain themselves with recreation and merriment. He asked them about the nature of these festivities at which they replied that these days were occasions of fun and recreation. At this, the Prophet remarked that the Almighty has fixed two days [of festivity] instead of these for you which are better than these: Eid al-Fitr and Eid al-Adha[8]
For Muslims, both the festivals of Eid al-Fitr and Eid al-Adha are occasions for showing gratitude to God and remembering Him, and are an occasion of entertainment. ‘Aishah narrates that when on an Eid day her father Abu Bakr stopped young girls from singing, Muhammad said: Abu Bakr! [Let them sing]; every nation has an ‘id and [this day] is our Eid.
General rituals[edit]
See also: Eid cuisine
Eid al-Fitr is celebrated for one, two or three days. Common greetings during this holiday are the Arabic greeting ‘Eid Mubārak ("Blessed Eid") or ‘Eid Sa‘īd ("Happy Eid"). In addition, many countries have their own greetings in the local language – in Turkey, for example, a typical saying might be Bayramınız kutlu olsun or "May your Bayram – Eid – be blessed." Muslims are also encouraged on this day to forgive and forget any differences with others or animosities that may have occurred during the year.
Typically, practicing Muslims wake up early in the morning—always before sunrise— offer Salatul Fajr (the pre-sunrise prayer), and in keeping with the traditions of the Prophet Muhammad clean their teeth with a toothbrush, take a shower before prayers, put on new clothes (or the best available), and apply perfume.[9]
It is forbidden to fast on the Day of Eid. It is customary to acknowledge this with a small sweet breakfast, preferably of date (fruit), before attending a special Eid prayer (known assalaat).
As an obligatory act of charity, money is paid to the poor and the needy (Arabic: Sadaqat-ul-fitr) before performing the ‘Eid prayer.[10] The following list contains some general rituals:
- To show happiness
- To give as much charity as is possible
- To pray Fajr in the local Masjid
- To go early for Eid salaat
- To read the takbirat in an open field.
- Go to the Eid prayer on foot
- While at the open field/praying area, same rules apply as the mosque, nl. do not speak one word other than words that remember Allah or any Islamic terms during the Imam's lecture as well as before and after Eid Salaat. You can speak once you've left the Masjid, or Mosque or any other place you were praying.
- Say Eid Mubarak to other Muslims
- Muslims recite the following incantation in a low voice while going to the Eid prayer: Allāhu Akbar, Allāhu Akbar, Allāhu Akbar. Lā ilāha illà l-Lāh wal-Lāhu akbar, Allahu akbar walil-Lāhi l-ḥamd. Recitation ceases when they get to the place of Eid or once the Imam commences activities.[11]
- Muslims are recommended to use separate routes to and from the prayer grounds.[12]
- Women are encouraged to join Salat of Eid
- No fasting on Eid al-Fitr
- There is no Adhan and/or Iqamah for Eid prayer
Eid prayer and eidgah[edit]
Further information: Eidgah
The Eid prayer is performed in congregation in open areas like fields, community centers, etc. or at mosques. No call to prayer is given for this Eid prayer, and it consists of only two units of prayer with an additional six incantations. The Eid prayer is followed by the sermon and then a supplication asking for God's forgiveness, mercy, peace and blessings for all living beings across the world. The sermon also instructs Muslims as to the performance of rituals of Eid, such as the zakat.[13] Listening to the sermon at Eid is not required and is optional, a Sunnah i.e. while the sermon is being delivered. After the prayers, Muslims visit their relatives, friends and acquaintances or hold large communal celebrations in homes, community centers or rented halls.
Eid gifts, known as Eidi, are frequently given at eid to children and immediate relatives.
Islamic tradition[edit]
.jpg)
Eid al-Fitr marks the end of the fasting month of Ramadan. This has to do with the communal aspects of the fast, which expresses many of the basic values of the Muslim community; e.g., empathy for the poor, charity, worship, steadfastness, patience etc. Fasting is also believed by some scholars to extol fundamental distinctions, lauding the power of the spiritual realm, while acknowledging the subordination of the physical realm. It also teaches a Muslim to stay away from worldly desires and to focus entirely on the Lord and thank Him for his blessings. It is a rejuvenation of the religion and it creates a stronger bond between the Muslim and his Lord.[14]
=================================================================================
Bangle Language Article for All Bangali
=================================================================================
তারিখ[সম্পাদনা]
হিজরি বর্ষপঞ্জী অনুসারে রমজান মাসের শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে ঈদুল ফিতর উৎসব পালন করা হয়। তবে এই পঞ্জিকা অনুসারে কোনও অবস্থাতে রমজান মাস ৩০ দিনের বেশী দীর্ঘ হবে না। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে রমজানের সমাপ্তিতে শাওয়ালের প্রারম্ভ গণনা করা হয়। ঈদের আগের রাতটিকে ইসলামী পরিভাষায় লাইলাতুল জায়জা (অর্থ: পুরস্কার রজনী) এবং চলতি ভাষায় "চাঁদ রাত" বলা হয়। শাওয়াল মাসের চাঁদ অর্থাৎ সূর্যাস্তে একফালি নতুন চাঁদ দেখা গেলে পরদিন ঈদ হয়, এই কথা থেকেই চাঁদ রাত কথাটির উদ্ভব। ঈদের চাঁদ স্বচক্ষে দেখে তবেই ঈদের ঘোষণা দেয়া ইসলামী বিধান। আধুনিক কালে অনেক দেশে গাণিতিক হিসাবে ঈদের দিন নির্ধারিত হলেও বাংলাদেশে ঈদের দিন নির্ধারিত হয় দেশের কোথাও না-কোথাও চাঁদ দর্শনের ওপর ভিত্তি করে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে। দেশের কোনো স্থানে স্থানীয় ভাবে চাঁদ দেখা গেলে যথাযথ প্রমাণ সাপেক্ষে ঈদের দিন ঠিক করা হয়। মুসলমানদের জন্য ঈদের পূর্বে পুরো রমজান মাস রোজা রাখা হলেও ঈদের দিনে রোজা রাখা নিষিদ্ধ বা হারাম।
ঈদের নামায[সম্পাদনা]
ঈদের দিন ভোরে মুসলমানরা স্রষ্টার ইবাদত বা উপাসনা করে থাকে। ইসলামিক বিধান অনুসারে ২ রাকাত ঈদের নামাজ ৬ তাকবিরের সাথে ময়দান বা বড় মসজিদে পড়া হয়। ফযরের নামাযের নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর ঈদুল ফিতরের নামাযের সময় হয়। এই নামায আদায় করা মুসলমানদের জন্য ওয়াজিব। ইমাম কর্তৃক শুক্রবারে জুম্মার নামাজের পূর্বে খুৎবা (ইসলামিক বক্তব্য) প্রদানের বিধান থাকলেও ঈদের নামাজের ক্ষেত্রে তা নামাজের পরে প্রদান করার নিয়ম ইসলামে রয়েছে। ইসলামের বর্ননা অনুযায়ী ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে খুৎবা প্রদান ইমামের জন্য সুন্নত ; তা শ্রবণ করা নামাযীর জন্য ওয়াজিব। সাধারণত: ঈদের নামাজের পরে মুসলমানরা সমবেতভাবে মুনাজাত করে থাকে এবং একে অন্যের সাথে কোলাকুলি করে ঈদের সম্ভাষণ বিনিময় করে থাকে। ঈদের বিশেষ শুভেচ্ছাসূচক সম্ভাষণটি হলো, "ঈদ মুবারাক"। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া নামক স্থানে।
প্রস্তুতি[সম্পাদনা]
মুসলমানদের বিধান অনুযায়ী ঈদের নামাজ আদায় করতে যাওয়ার আগে একটি খেজুর কিংবা খোরমা অথবা মিষ্টান্ন খেয়ে রওনা হওয়া সওয়াবের (পূন্যের) কাজ। ঈদুল ফিতরের ব্যাপারে ইসলামী নির্দেশসমূহের মধ্যে রয়েছে গোসল করা, মিসওয়াক করা, আতর-সুরমা লাগানো, এক রাস্তা দিয়ে ঈদের মাঠে গমন এবং নামাজ-শেষে ভিন্ন পথে গৃহে প্রত্যাবর্তন। এছাড়া সর্বাগ্রে অযু-গোসলের মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হওয়ার বিধানও রয়েছে। ইসলামে নতুন পোশাক পরিধান করার বাধ্যবাধকতা না থাকলেও বিভিন্ন দেশে তা বহুল প্রচলিত একটি রীতিতে পরিনত হয়েছে।
ফিৎরা[সম্পাদনা]
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের রমযান মাসের রোযার ভুলত্রুটির দূর করার জন্যে ঈদের দিন অভাবী বা দুঃস্থদের কাছে অর্থ প্রদান করা হয়, যেটিকে ফিৎরা বলা হয়ে থাকে। এটি প্রদান করা মুসলমানদের জন্য ওয়াজিব। ঈদের নামাজের পূর্বেই ফিৎরা আদায় করার বিধান রয়েছে। তবে ভুলক্রমে নামাজ পড়া হয়ে গেলেও ফিৎরা আদায় করার নির্দেশ ইসলামে রয়েছে। ফিৎরার ন্যূনতম পরিমাণ ইসলামী বিধান অনুযায়ী নির্দ্দিষ্ট। সাধারণত ফিৎরা নির্র্দিষ্ট পরিমাণ আটা বা অন্য শস্যের (যেমনঃ যব, কিসমিস) মূল্যের ভিত্তিতে হিসাব করা হয়। সচরাচর আড়াই সের আটার স্থানীয় মূল্যের ভিত্তিতে ন্যূনতম ফিৎরার পরিমাণ নিরূপণ করা হয়। স্বীয় গোলাম-এর ওপর মালিক কর্তৃক ফিৎরা আদায়যোগ্য হলেও বাসার চাকর/চাকরানি অর্থাৎ কাজের লোকের ওপর ফিৎরা আদায়যোগ্য নয় ; বরং তাকে ফিৎরা দেয়া যেতে পারে। ইসলামে নিয়ম অনুযায়ী, যাকাত পাওয়ার যোগ্যরাই ফিৎরা লাভের যোগ্য।
ঈদ উৎসব[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ সহ অন্যান্য মুসলিম-প্রধান দেশে ঈদুল ফিতরই হলো বৃহত্তম বাৎসরিক উৎসব। বাংলাদেশে ঈদ উপলক্ষে সারা রমজান মাস ধরে সন্ধ্যাবেলা কেনাকাটা চলে। অধিকাংশ পরিবারে ঈদের সময়েই নতুন পোষাক কেনা হয়। পত্র-পত্রিকাগুলো ঈদ উপলক্ষে ঈদ সংখ্যা নামে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করে থাকে। ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলো ঈদের দিন থেকে শুরু করে পরবর্তী কয়েকদিন বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার করে। ঈদের দিন ঘরে ঘরে সাধ্যমত বিশেষ খাবারের আয়োজন করা হয়। ঈদের দিনে সেমাই বা অন্যান্য মিষ্টি নাস্তা তৈরি করার চল রয়েছে। বাংলাদেশের শহরগুলো হতে ঈদের ছুটিতে প্রচুর লোক নিজেদের আদি নিবাসে বেড়াতে যায়। এ কারণে ঈদের সময়ে রেল, সড়ক, ও নৌপথে প্রচণ্ড ভিড় দেখা যায়।
ঈদের গান[সম্পাদনা]
ঈদের চাঁদ দেখার সময়কার আনন্দমুখর পরিবেশকে নিয়ে লেখা ও সুর করা কাজী নজরুল ইসলামের "ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ" গানটি বেশ জনপ্রিয়। ঈদের দিনে বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে এই গানটি বাজানো হয়।
=================================================================================
Hindi Language Article for India
=================================================================================
ईद उल-फ़ित्र या ईद उल-फितर (अरबी: عيد الفطر) मुस्लमान रमज़ान उल-मुबारक के महीने के बाद एक मज़हबी ख़ुशी का तहवार मनाते हैं जिसे ईद उल-फ़ित्र कहा जाता है। ये यक्म शवाल अलमकरम को मनाया जाता है। ईद उल-फ़ित्र शव्वल -- इसलामी कैलंडर के दसवें महीने -- के पहले दिन मनाया जाता है। इसलामी कैलंडर के सभी महीनों की तरह यह भी नए चाँद के दिखने पर शुरू होता है। मुसलमानों का त्योहार ईद मूल रूप से भाईचारे को बढ़ावा देने वाला त्योहार है। इस त्योहार को सभी आपस में मिल के मनाते है और खुदा से सुख-शांति और बरक्कत के लिए दुआएं मांगते हैं। पूरे विश्व में ईद की खुशी पूरे हर्षोल्लास से मनाई जाती है।[1]
तारीख़[संपादित करें]
मुसलमानों का त्योहार ईद रमज़ान का चांद डूबने और ईद का चांद नज़र आने पर उसके अगले दिन चांद की पहली तारीख़ को मनाई जाती है। इसलामी साल में दो ईदों में से यह एक है (दूसरा ईद उल जुहा या बकरीद कहलाता है)। पहला ईद उल-फ़ितर पैगम्बर मुहम्मद ने सन 624 ईसवी में जंग-ए-बदर के बाद मनाया था।
उपवास की समाप्ति की खुशी के अलावा इस ईद में मुसलमान अल्लाह का शुक्रिया अदा इसलिए भी करते हैं कि उन्होंने महीने भर के उपवास रखने की शक्ति दी। ईद के दौरान बढ़िया खाने के अतिरिक्त नए कपड़े भी पहने जाते हैं और परिवार और दोस्तों के बीच तोहफ़ों का आदान-प्रदान होता है। सिवैया इस त्योहार की सबसे जरूरी खाद्य पदार्थ है जिसे सभी बड़े चाव से खाते हैं।
ईद के दिन मस्जिदों में सुबह की प्रार्थना से पहले हर मुसलमान का फ़र्ज़ है कि वो दान या भिक्षा दे. इस दान को ज़कात उल-फ़ितर कहते हैं। उपवास की समाप्ति की खुशी के अलावा इस ईद में मुसलमान अल्लाह का शुक्रिया अदा इसलिए भी करते हैं कि उन्होंने महीने भर के उपवास रखने की शक्ति दी। ईद के दौरान बढ़िया खाने के अतिरिक्त नए कपड़े भी पहने जाते हैं और परिवार और दोस्तों के बीच तोहफ़ों का आदान-प्रदान होता है। सिवैया इस त्योहार की सबसे जरूरी खाद्य पदार्थ है जिसे सभी बड़े चाव से खाते हैं।
ईद के दिन मस्जिदों में सुबह की प्रार्थना से पहले हर मुसलमान का फ़र्ज़ है कि वो दान या भिक्षा दे. इस दान को ज़कात उल-फ़ितर कहते हैं।
इस ईद में मुसलमान ३० दिनों के बाद पहली बार दिन में खाना खाते हैं। उपवास की समाप्ती की खुशी के अलावा, इस ईद में मुसलमान अल्लाह का शुक्रियादा इसलिए भी करते हैं कि उन्होंने महीने भर के उपवास रखने की शक्ति दी। ईद के दौरान बढ़िया खाने के अतिरिक्त, नए कपड़े भी पहने जाते हैं और परिवार और दोस्तों के बीच तोहफ़ों का आदान-प्रदान होता है। और सांप्रदाय यह है कि ईद उल-फ़ित्र के दौरान ही झगड़ों -- ख़ासकर घरेलू झगड़ों -- को निबटाया जाता है।
ईद के दिन मस्जिद में सुबह की प्रार्थना से पहले, हर मुसलमान का फ़र्ज़ है कि वो दान या भिक्षा दे। इस दान को ज़कात उल-फ़ित्र कहते हैं। यह दान दो किलोग्राम कोई भी प्रतिदिन खाने की चीज़ का हो सकता है, मिसाल के तौर पे, आटा, या फिर उन दो किलोग्रामों का मूल्य भी। प्रार्थना से पहले यह ज़कात ग़रीबों में बाँटा जाता है।
Post a Comment Blogger Facebook